চুলের যত্নে কালোকেশী যেভাবে কাজ করে

চুলের যত্নে কালোকেশী কি এভাবে কাজ করে তা আজকে আমরা জানবো আমাদের এই আর্টিকেলে। বর্তমান জেনারেশন একটি কমন সমস্যা হচ্ছে পড়া বা চুল সাদা হয়ে যাওয়া। মানুষের প্রকৃত সৌন্দর্য পায় তার চুলে। কিন্তু এখন অপ্রাপ্ত বয়সেয় চুল পড়ে যাচ্ছে বা চুল সাদা হয়ে যাচ্ছে। 

চুলের-যত্নে-কালোকেশী-যে-ভাবে-কাজ-করে

তাই চুল পড়া বা সাদা হওয়ার নিয়ে দুশ্চিন্তা না করে আমাদেরকে আর্টিকেলটি একবার পড়ুন। কারণ চুলের যত্নে কালোকেশি কতটা কার্যকরী তা আলোচনা করব আজকের এই আর্টিকেলে। আশা করি চুল পড়া নিয়ে সমস্যা আর থাকবে না। 

সূচিপত্র: চুলের যত্নে কালোকেশী 

কালোকেশি পরিচিতি  

কালোকেশী একটি বনো ঔষধি  উদ্ভিদ এর গুনাগুন অনেক। সৃষ্টির শুরু থেকেই মানুষ তাদের প্রয়োজনে বিভিন্ন রকম অসুখ সারাতে বিভিন্ন রকম উদ্ভিদ ব্যবহার করে থাকতো।কালোকেশী এমন একটি উদ্ভিদ যা মানুষ তাতে রোগ সারাতে বিভিন্ন ভাবে কাজে লাগচ্ছে। বিশেষ করে চুলের যত্নে কালোকেশী খুব জনপ্রিয়। কালো কেশির উদ্ভিদতাত্বিক নাম হচ্ছে Eclipta prostrata এবং এর ইংরেজি নাম হচ্ছে Falso daisy.

 কালোকেশী বর্ষজীবী গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। কান্ড শাখা প্রশাখা যুক্ত এবং রসালো। এটি লম্বাই ৫০ থেকে ৬০ সেন্টিমিটার লম্বা হয়ে থাকে। এর রং কিছুটা  কালচে সবুজ হয়। এর ফুল সাদা হয়। এর ফলে দানা দানা যুক্ত থাকে।এর প্রতিটি  কাণ্ডের শাখা প্রশাখায় দুই-তিনটি করে ফুল হয়।  
বর্তমানে  এই উদ্ভিদ প্রায় বিলুপ্তির পথে। কালোকেশী একটি গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। এর ফুল ফল পাতা চুলের যত্নে উপকারী। এটি ত্বক, যকৃত এবং পেটের বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ব্যাপক ভাবে ব্যবহৃত হয়।অনেকে এই গাছ চিনে না ।এই উদ্ভিদে ছোটো ছোটো ফু্ল হয় ।ফুলের রং সাদা হয়। এই  উদ্ভিদের বয়েস বারার সাথে সাথে এর  শাখা প্রশাখা বারতে থাকে। এই উদ্ভিদের উপশাখার শেষ প্রান্তে ২-৩ টি ফুল জন্মেথাকে।  

যেসব স্থানে কালকেশি জন্মে  

কালোকেশী গ্রীষ্মমন্ডলীয় মন্ডলের এবং উপক্রান্তি অঞ্চলে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঔষধি উদ্ভিদ। কালোকেশী গুল্ম জাতীয় গাছ। বাংলাদেশ ভারত চীন নেপাল থাইল্যান্ড এবং ব্রাজিল এসব দেশে কালকেশী বেশি জন্মে। অঞ্চল ভেদে এর নাম বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে যেমন কেশর, কালোকেশী,  কেশরাজ ,কেসুতি ইত্যাদি।বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ বিভিন্ন নামে ডাকলেও এর আযকারিতা এক।

পুকুর পাড়ে, নদীর ধারে, ডোবা নালায়, পরিত্যক্ত জমিতে সাতসীতে অঞ্চলে বেশি কলকেশী জন্মে। কালোকেশিত তেমন ভাবে চাষ করতে হয় না। কিন্তু বর্তমানে বিভিন্ন সার ও কিটনাশক ব্যবহারের ফলে এসব বিলুপ্তির পথে। তাই কালোকেশির উপকারিতা মাথায় রেখে উদ্ভিদ বিভাগ আবার এগুলো সংরক্ষণের ব্যবস্থা করছে। 

চুলের যত্নে কালোকেশির ভূমিকা 

চুলের যত্নে কালোকেশী এর ভূমিকা বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। এই পাতার রস চুলকে কালো করে বলে একে কেশোর বলা হয়। কালোকেশীর শাখা প্রশাখা রসালো হয় এবং সেই রস বেটে চুলে লাগানো হয়। এর রস চুল লম্বা ঘন ও কালো করে। এর রস যেমন চুলের জন্য উপকারী তেমনি মাথার মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখতো এটি খুব কার্যকরী ভূমিকা রাখে। কালকেশীতে এক ধরনের পুষ্টি উপাদান থাকে যা উগ্র মেজাজ কে  ঠান্ডা করে।

 কালোকেশীর শাখা-প্রশাখা লতানো। একটি শাখা থেকে  প্রশাখা বের হয়। এবং এই শাখা প্রশাখা থেকেই রস বের হয়।কালোকেশের রস চুলের যত্নে কন্ডিশনারের কাজ করে।চুলকে মোলায়েম ও মুসলিম করে চুলের মধ্যে সতেজতা ফিরিয়ে আনে। চুলের জন্য বেশি উপকারী বলে একে  কেশরাজ বলা হয়।  

চুল পড়া কমাতে কালোকেশি 

মানুষের অর্ধেক সৌন্দর্য প্রকাশ পায় তার চুল। কিন্তু সেই চুল যদি বয়সের অর্ধেক না যেতেই পড়ে যায় বা ঝরে যায় তবে দুশ্চিন্তা থাকা স্বাভাবিক। আরে বর্তমান সময়ে চুল পড়াটা কমন সমস্যা। আমাদের খাদ্যগুণ বা খাদ্যাভ্যাসের কারণে অল্প বয়সে চুল পড়ে যাচ্ছে। অনেকেই প্রসাধনী বা মেডিসিন ব্যবহার করছে চুল পড়া রোধ করতে কিন্তু কিছুতেই সুফল পাওয়া যাচ্ছে না। কিন্তু প্রাকৃতিকভাবে বেড়ে ওঠা কালোকেশী সহজেই আমাদের চুল পড়া রোধ করতে পারে।

 সঠিকভাবে কালোকেশী ব্যবহারের ফলে আমরা দ্রুত চুল পড়া রোধ করতে পারবো। কালোকেশীর রস চুল পড়া রোধে খুব কার্যকরী। কালকেশের রস মাথায় দিলে মাথার কোষ গুলো বিকশিত করে এবং চুলের গোড়ায় গড়ায় গিয়ে চুলের করা শক্ত বজবুত করে ।কালোকেশী চুলের যত্নে কন্ডিশনের কাজ করে। 

চুলের-যত্নে-কালোকেশি-যে-ভাবে-কাজ-করে

চুল ঘন ও কালো করতে কালোকশী 

চুলের যত্নে কালকেশীর ব্যবহার অনেকেই জানে না। কিন্তু যারা একবার চুলের যত্নে কালোকেশী ব্যবহার করেছেন। তারাই জানেন কালো কেশির পুষ্টিগুন সম্পর্কে। প্রাকৃতিক  নিয়মে বেড়ে ওঠা কালকাশী চুল ঘন ও কালো করতে খুব কার্যকরি। সাদা চুল কালো করতেও কালোকেশি ব্যবহার করা হয়। কালোকেশী প্রাকৃতিকভাবে বেড়ে ওঠে বলে এতে কোন সার বা কিটনাশক প্রয়োগ করা হয় না। তাই এটিতে মস্তিষ্কের জন্য কোন খারাপ প্রভাব ও পড়েনা। 

বরং কালোকেশির তেল ব্যবহার করলে মাথা ঠান্ডা থাকে। চুল লম্বা ও ঘন হওয়। ঘন ও কালো চূল পেতে কালোকেশীর জুরি নাই।তাই ঘন কালো চুল পেতে নিয়মিত কালোকেশী ব্যবহার করুন।

চুলের যত্নে অন্যান্য ভেষজ উদ্ভিদ 

চুলের যত্নে কালকেশী ছাড়াও অন্যান্য ভেষজ উদ্ভিদ ব্যবহার করা হয়। যেমন আমলোকি, আলকুশি, শঙ্খচূর্ণ,  ইত্যাদি এগুলো বিভিন্নভাবে বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় চুলের যত্নে ব্যবহার  করা হয়। সৃষ্টির শুরু থেকেই মানুষ চুলের প্রতি বেশি দুর্বল। পাতা ভর্তি লম্বা ঘন কালো চুল সকলের পছন্দ। তাই বর্তমান সময়ে আমরা সকলেই  চুলের প্রতি বেশি সচেতন।

 বিভিন্ন প্রক্রিয়া জানতে চাই কিভাবে চুল পড়া রোধ হবে, চুল ঘন কালো করা যায়।চুলের যত্নে আগে থেকেই বিভিন্ন ভেষজ উদ্ভিদ খুব কার্যকরী। কালোকেশী তার মধ্যে একটি। কালোকেশি সহজেই আমরা হাতের নাগালে পাই  এবং খুব সহজেই ব্যবহার করতে পারি আমাদের চুলের যত্নে। 

কালোকেশীর তেল যেভাবে বানানো হয়   

চুলের যত্নে কালোকেশী প্রধানত তেল বানিয়ে মাথায় দেয়া ভালো। তাই আজকে আলোচনা করব কি ভাবে  কালোকেশীর তেল বানালে, সহজলভ্য হবে এবং তেলের পুষ্টিগুণ ঠিক থাকবে। কালোকেশের তেল বানানোর জন্য প্রথমে আমাদের কালুকে শিশুকিয়ে গুড়া করে নিতে হবে বা পাতাবা কান্ডের রস বের করে নিতে হবে। এরপর একটি পাত্রে  এক কাপ নারিকেল তেল গরম  করে এতে কিছু কালোকেশী রস বা এক চামচ কালোকেশী  গুড়ো  নিয়ে জাল দিতে হবে এতে কিছু মেথি মাসালে ভালো হয়। মিশ্রণটি কয়েক মিনিট ফুটিয়ে  আধাঘন্টা ঠান্ডা করতে রাখতে হবে।

 তারপর একটি বোতলে ভরে রেখে দিতে হবে। তারপর সপ্তাহে দুই তিন দিন এ তেল মাথায় দিতে হবে মাথায় কিছুক্ষণ রাখার পর শ্যাম্পু করে। এই তেল চুলার বৃদ্ধিতে কার্যকর।কালোকেশী বা কেশরাজ যে কোন রোগ সারানো বা চুলের ফলিকল কে পুষ্টি দিয়ে চুলের বৃদ্ধিকে  উদ্দীপ্ত করতে সাহায্য করে । এটি চুলের শিকড় কে শক্তিশালী করে এবং চুলের খুশকি দূর করে। 

কালোকেশীর পাতায় যে সব গুণ আছে 

কালোকেশী হচ্ছে সর্বগুণ সম্পন্ন।এর আগা থেকে গড়া  সবকিছু ঔষধি গুণ হিসেবে  ব্যবহার করা হয়।কালোকেশীতে বায়োএকটিভ বা ফার্মোলজিক্যাল বিভিন্ন উদ্ভিদ পুষ্টি থাকে যা বিভিন্ন রকম রোগ সারাতে কাজ করে। কালো কোষী ত্বক, যকৃত, পেটের বিভিন্ন রোগের চিকিৎসার ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কালোকেশির কান্ড, শাখা-প্রশাখা,  ফল, পাতা সব কিছু ব্যবহার করা হয়। তার মধ্যে পাতাটা বেশি কার্যকরী। এর পাতা রস করে, পাতা বেটি বা গুডা করে  তা ব্যবহার  কর হয়।এর পাতা যেসব রোগ সারাতে ব্যবহার হয় সেগুলো হল 
  • কালোকেশী পাতার রস কালো করতে ব্যবহার করা হয় 
  • পাতার রস চুলের গড়া শক্ত করতে ব্যবহার করা হয় 
  • কোথাও কেটে গেলে রক্ত পড়া বন্ধ করতে এই পাতার রস খুব কার্যকরী 
  • কোন জায়গায় ক্ষত সারাতে এ পাতার রস খুব কার্যকরী 

কালো কোষী উদ্ভিদ যেসব রোগের জন্য  উপকারী 

প্রধানত চুলের যত্নে কালোকেশি ব্যবহার করা হলেও। কালোকেশি যে আরো পুষ্টিগুণ রয়েছে  যা বিভিন্ন রোগ সারাতে সাহায্য করে। যেমন, 
পেটের অসুখ সারাতে : পেটের অসুখ সারাতে কালোকেশি খুব  কার্যকর। আমরা অনেকে ভুলভাল সব খাবারের জন্য পেটের সমস্যায় ভুগে থাকি। আপনি কি জানেন পেটের সাথে মাথার সম্পর্ক রয়েছে। তাই কালোকেশী মাথায় দিলেও মাথা ঠান্ডা সাথে সাথে পেটো ভালো থাকে। বিভিন্ন গ্যাস্ট্রিক, কোষ্ঠকাঠিন্য, হজমের  সমস্যা দূর করে কালোকেশী। 
স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে : আমরা সকলে  জানি কালোকেশি চুলের জন্য যেমন উপকারী তেমনি মাথার জন্য অনেক কার্যকরী। আমরা যখন রস মাথায় দেই তখন এই রস চুলের গড়া দিয়ে মস্তিষ্কের ও সে প্রবেশ করে এবং রক্ত চলাচল কে প্রবাহিত করে আমাদের মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখে। ফলে আমাদের মস্তিষ্কের স্মৃতিশক্তি ধারণ ক্ষমতা বেড়ে যায়। 
মাথা ব্যথা ও কাশি সারাতে কালোকেশ : মাথাব্যথাতে কালোকেশী বেশি কার্যকরী। আমাদের অনেকেরই মাথা ব্যাথা হয় এবং দিনের বেলা সূর্যের আলোতে  সেটি  বাড়তে থাকে। তার জন্য আমাদের কালোকেশের  পাতার রস নাক দিয়ে টানলে বা মাথাই মালিসকরতে হবে।  তাহলে  মাথাব্যথা দ্রুত সেরে যাবে।মাথাব্যথা সহ হাত পায়ের ব্যথাতেও এটি বেশ কার্যকর। যদি হাত পায়ে কথাও ব্যথা পেয়ে থাকেন তবে কালোকেশী পাতার রস মালিশ করলে ব্যথা দ্রুত সেরে যায়। কাশির জন্য বেশ উপকারী। বিশেষ করে তাদের খুশখুস কাশি হয়। কফ উঠে না কফ বুকে জমাট থাকে তাদের প্রতিদিন আলোকেশ  পাতার রস খেতে হবে তাহলে কাশি সেরে যাবে। 
ক্ষত  সারাতে কালোকেশি:যারা গ্রামাঞ্চলে বড় হয়েছেন তারা বেশি এটি ব্যবহার করে থাকবে। কারণ আমদের যখন ছোটবেলায় খেলতে গিয়ে কোথাও কেটে গিয়েছে তখন আমরা আলো খুশির পাতা হাতে ডলে সেখানে লাগিয়ে দিয়েছি সঙ্গে সঙ্গে রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে গিয়েছে। আল খুশির রক্ত পড়া বন্ধ করতেও বিভিন্ন ক্ষত সারাতে ব্যাপক কার্যকরী ভূমিকা রাখে। 

চুলের-যত্নে-কালোকেশি-যে-ভাবে-কাজ-করে

কালোকেশীর ক্ষতিকর দিক  

চুলের যত্নে কালোকেশি যেমন উপকারী তেমনি এর কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে। কারণ সৃষ্টির শুরু থেকেই প্রতিটা জিনিসেরই ভালো  দিকের পাশাপাশি কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে। এগুলো সব ক্ষেত্রে কার্যকর না হলেও কিছু বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। কালকেশির ও তেএমনি কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে। অতিরিক্ত মাত্রায় আলকোশি ব্যবহার ত্বকের ক্ষতি হতে পারে।

যাদের এলার্জি জড়িত সমস্যা রয়েছে তাদের কালোকেশি ব্যবহার না করাই ভালো। ব্যবহারের সময় সতর্ক থাকতে হবে। তোকে কালোকেশী অতিরিক্ত মাত্রায়  পড়লে  তোকে ফোলা ফোলা ভাব বা ত্বক  পুড়ে যেতে পারে। 

লেখক এর মন্তব্যঃ চুলের যত্নে কালোকেশী 

বিভিন্ন লেখক ও কবি চুল নিয়ে অনেক  কাব্য কবিতা লিখেছেন। অতএব চুল সকলের কাছে আকর্ষণীয়। চুলের যত আমরা  বেশি কেয়ারিং থাকে। কিন্তু অতিরিক্ত কেয়ারিং হতে গিয়ে অনেকেই বিভিন্ন প্রসাধনে বা মেডিসিন ব্যবহার করার ফলে চুলের অনেক বড় ক্ষতি করে ফেলেছেন। কিন্তু আমাদের এ আর্টিকলটি পরে যদি একবার চুলের যত্নে কালোকেশী  ব্যবহার করেন দেখবেন অনেক উপকার পাবেন। সর্বোপরি আমরা পাঠকদের উপকারের কথা মাথায় রেখে আর্টিকেল লিখে থাকি।শুধু চুলের যত্নে না বিভিন্ন রোগের ক্ষেত্রেও কালোকেশি খুব উপকারী। 

 আমাদের এই আর্টিকেল পড়ে যদি আপনারা উপকৃত হন তবে আমাদের আর্টিকেল লেখা সার্থক হবে। আমাদের এ ওয়েবসাইটে বিভিন্ন রকম তথ্য  স্বাস্থ্য,  শিক্ষা বিভিন্ন চেতনতামূলক পোস্ট লিখে থাকি যা আপনাদের দৈনিক জীবনে বেশি কার্যক্রর। আর বিভিন্ন বিষয় টিপস পেতে  আমাদের ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এএন আইটি কেয়ার নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url