গাজর খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

গাজর খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে হলে। প্রথমে আমাদের গাজর সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে। গাজর একটি পুষ্টিকর, সুস্বাদু ও ভিটামিন যুক্ত আকর্ষণীয় ফল। গাজর ফল বা সবজি হিসেবে ব্যবহৃত হয়।গাজরের ইংরেজি নাম হচ্ছে Carrot এবং এর বৈজ্ঞানিক নাম  Daucus carota.  গাজর মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। তাই আমাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় গাজর রাখা অপরিহার্য। আমাদের দৈহিক সুস্বাস্থ্যতার জন্য গাজরের গুরুত্ব অনেক ।  

গাজর-খাওয়ার-উপকারিতা-ও-অপকারিতা

তাই আজকে আমাদের আলোচনের বিষয় গাজর খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে। গাজর বিভিন্নভাবে খাওয়া যায় যেমন কাঁচা খাওয়া ,যায় রান্না করে খাওয়া যায়, গাজরের হালুয়া বানিয়ে,গাজরের সালাত বানিয়ে ও খাওয়া যায় ইত্যাদি 

সূচিপত্র: গাজর খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা 

গাজর খাওয়ার উপকারিতা

গাজর খাওয়ার উপকারিতা বলে শেষ করা যায় না। এটি দেখতে যেমন আকর্ষণীয় তেমনি এর পুষ্টিগুণ। একের মধ্যে দুই হচ্ছে গাজর। এতে সব ধরনের পুষ্টিগুণ ভরপুর আছে। সুস্থ থাকতে আমরা সকলেই চাই , কিন্তু বর্তমানে বিভিন্ন দূষণের ফলে আমাদের নানা রকম রোগের সৃষ্টি হচ্ছে আর এজন্য প্রয়োজন আমাদের বাড়তি পুষ্টি আর এই বাড়তি পুষ্টির ঘাটতি মেটানোর জন্য গাজর খুব কার্যকরী। আজকাল আমরা সকলেই আমাদের সন্তানের স্বাস্থ্য নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকে। আমরা চাই আমাদের সন্তানরা যেন সুস্থ সবল থাকে। তাই সন্তানদের স্বাস্থ্য সচেতনতার জন্য খাদ্য তালিকায় প্রতিদিন গাজর রাখা অপরিহার্য।

গাজর আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। আমাদের শরীরের ইমিউনিটি বাড়িয়ে তোলে। গাজর দেখতেও খেতে যেমন সুস্বাদু তেমনি এর পুষ্টিগুণ রয়েছে অনেক। আমাদের প্রত্যেকদিন অন্তত একটি বা দুটি করে গাজর খাওয়া উচিত। যারা নিয়মিত কাজের খান তাদের রোগ বালাই কম হয়। তারা তেমন অসুখ বিসুখে ভোগে না। গাজর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। আমাদের দেহের ভিটামের ঘাটতি পূরণ করে  শরীরকে সুরক্ষায় রাখে।

গাজরের পুষ্টিগুণ তালিকা

গাজরে কোন ভিটামিন কি পরিমানে থাকে তার একটি তালিকা নিচে দেওয়া হল: 
  • কার্বোহাইড্রেট:  ৯ গ্রাম
  • চিনি:  ৬ গ্রাম 
  • ডায়টারিয়া ফাইবার:  ৩ গ্রাম 
  • ফ্যাট :  ০.২ গ্রাম 
  • প্রোটিন :  ১ গ্রাম 
  • ক্যালসিয়াম :  ৩৩ মিলিগ্রাম 
  • ম্যাগনেসিয়াম :   ১৮ মিলিগ্রাম 
  • ফসফরাস :  ৩৬ মিলিগ্রাম। 
  • পটাশিয়াম:  ২৪০ মিলিগ্রাম 
  • সোডিয়াম :  ২.৪ মিলিগ্রাম 
  • ভিটামিন বি:  ০.০৪ মিলিগ্রাম
  •  ভিটামিন বি ২:  ২০.০৬ মিলিগ্রাম 
  • ভিটামিন বি ৩:  ৩১.২ মিলিগ্রাম
  • ভিটামিন বি ৪:   ৬২.০১ মিলিগ্রাম
  • ভিটামিন সি:   ৭ মিলিগ্রাম

যেসব রোগের জন্য গাজর উপকারী

আমাদের শরীরের জন্য গাজর অনেক উপকারী। গাজরের যে সব পুষ্টি উপাদান বা ভিটামিন থাকে। এ এক একটি ভিটামিন আমাদের শরীরের এক একটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। গাজর খেলে জন্ডিস দূর হয়। গাজর খেলে কষ্ট কাঠিন্য হয় না । নিয়মিত গাজর খেলে শুক্রাণু বৃদ্ধি পায় এবং যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। গাজর যেসব রোগের জন্য উপকারী  নিচে এ নিয়ে কিছু আলোচনা করা হলো:

হৃদরোগের জন্য গাজর

হৃদরোগীদের জন্য গাজর খাওয়া খুবই উপকারী। গাজরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং পটাশিয়াম রক্তচাপ  নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং আমাদের হৃদপিণ্ডকে ভালো রাখতে  সাহায্য করে। যারা নিয়মিত গাজর খেয়ে থাকেন তাদের স্টোক এর ঝুঁকি কম থাকে। গাজর খেলে আমাদের হৃদপিণ্ড ভালো থাকে এবং রক্ত চলাচল সঠিকভাবে হয় । 

লিভারের জন্য গাজর

যাদের লিভারের সমস্যা আছে তাদের জন্য গাজর খাওয়া খুব উপকারী। গাজরে এক ধরনের পুষ্টি উপাদান থাকে যা লিভারের পিত্ত ও চর্বি পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। গাজর খেলে লিভার ভালো থাকে। যারা প্রতিদিন গাজর খান তাদের স্ট্রোক এর ঝুঁকি কম থাকে। লিভার প্রদাহ ও ফোলা রোগের জন্য গাজর খুব কার্যকরী।নিয়মিত গাজর খেলে গ্যাস এর  সমস্যা হয় না। এবং পেট পরিষ্কার থাকে। গাজর খেলে কষ্ট কাটিনো দূর হয় 

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে গাজর 

গাজর অনেক মরণঘাতী রোগ নিরাময়ের সাহায্য করে যেমন ক্যান্সার। গাজর খেলে ক্যান্সারের ঝুকি কমে  তাই  আমাদের প্রতিদিন গাজর খাওয়া উচিত। কাজ হয়ে থাকা খনিজ পদার্থ ভিটামিন ওজন কমাতেও হজম শক্তি বাড়াতে।গাজরে থাকা নাইট এবং এন্টি অক্সিডেন্ট শরীরের  ক্যান্সার সৃষ্টিকারী কোষ  কে ধ্বংস করে। গাজরের মধ্যে ক্যালকেরিনল এবং ক্যালকেরিনডায়ল  নামক রাসায়নিক পদার্থ এন্টিক্যান্সারের উপাদান গুলো শক্তিশালী করে ক্যান্সার  প্রতিরোধে  সাহায্য করে। 

গাজর-খাওয়ার-উপকারিতা-ও-অপকারিতা

রক্ত পরিষ্কার করতে গাজর

রক্তর সমস্যা থাকলে নিয়মিত গাজর খান কারণ গাজর রক্ত পরিষ্কার করে এবং রক্তের মধ্যে থাকা ক্ষতিকর পদার্থ ধ্বংস করতে গাজর খুব কার্যকরী। গাজরে থাকা ফাইবার ও ক্যারোটিনয়েড রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া স্বাভাবিক রাখে এবং উচ্চ রক্তচাপ ও নিয়ন্ত্রণে রাখে।রক্তশূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে। রক্তের মান ঠিক রাখে। 

গর্ভাবস্থায় গাজর খাওয়ার উপকারিতা

গাজর খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা অনেক তবে, গর্ভাবস্থায় গাজর খাওয়া বুদ্ধিমত্তার পরিচয়। গাজরে থাকা ভিটামিন মা ও বাচ্চা দুজনের জন্যই উপকারী। গাজরে থাকা ক্যালসিয়াম ও আয়োডিন হার মজবুত করে।গাজরে ভিটামিন কে এবং  ফসফরাস থাকে যা রোগ  প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ভিটামিন ই এর অভাব জনিত রোগ প্রতিরোধের জন্য গাজর খাওয়া উচিত।গাজরের জুস শিশুর জন্ডিস হওয়ার ঝুকি কমায়। 

তাছাড়া গর্ভবতী মায়ের রক্তশূন্যতা দূর করার জন্য গাজর প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখা উচিত। কাজরে রয়েছে এমন সব ভিটামিন উপাদান যা গর্ভবতী মায়ের রক্তের পরিমাণ বৃদ্ধি করে রক্ত পরিষ্কার রাখ। বাচ্চার পুষ্টির জন্য গাজর খুব কার্যকর। বাচ্চার মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটেছে সাহায্য করে  এই গাজর। ছোট বাচ্চাদের গাজরের হালুয়া করে খাওয়াল বাচ্চাদের বাড়তি পুষ্টি চাহিদা মেটে।

ত্বকের যত্নে গাজর 

যারা ত্বকের যত্নে খুব কেয়ারিং এবং ত্বক নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন তাদের খাওয়া উচিত  কারণ গাজরে থাকা ভিটামিন ত্বকের অনেক  উপকার করে।গাজর আমাদের প্রদান করে তুমি রূপচর্চার জন্য গাজর খুব জনপ্রিয়।আর বর্তমান সময়ে মানুষ যতটা খাদ্য নিয়ে যতটা সচেতন তার চেয়ে বেশি সচেতন রূপচর্চা নিয়ে। গাজর ত্বকের জন্য যেসব উপকার করে তাহলে 
  • গাজর ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে
  •  ত্বকের দাগ বা মেস্তা দূর করে 
  •  ব্রণ  সমস্যা দূর করে গাজর খেলে
  •  গাজরে থাকা ভিটামিন সূর্য থেকে ত্বককে রক্ষা করে 
  • ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করে
  •  তোকে অতিরিক্ত রুক্ষ ভাব দূর হয় গাজর খেলে 

গাজর-খাওয়ার-উপকারিতা-ও-অপকারিতা

দাঁত ও চোখের যত্নে গাজর 

গাজর খেলে হার ও দাঁত মজবুত হয়। কাঁচা গাজর চাবিয়ে  খেলে দাঁত পরিষ্কার হয় এবং মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়। আবার অনেকেই লোকের সামনে কথা বলতে  দ্বিধা সংকোচ করে মুখের দুর্গন্ধের কারণে। তাদের জন্য সহজ সমাধান হচ্ছে গাজর খাওয়া। যাদের মুখে দুর্গন্ধ আছে তারা যদি প্রতিদিন নিয়মিত একটি করে গাজর চিবিয়ে খাই তাহলে মুখের দুর্গন্ধ থাকবে না। গাজর খেলে দাঁতের মাড়ি শক্ত হয়। গাজরে থাকা ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি দাঁতের জন্য খুব উপকারী।তাছাড়া গাজরে থাকা ভিটামিন  দাঁতের গোড়ায় ক্যালকুলাস জমতে দেয় না।

চোখের সমস্যার জন্য গাজর খাওয়া উচিত কারণ গাজরে থাকা ভিটামিন এ রাতকানা রোগ দূর করে।তাছাড়া নিয়মিত  গাজর খেলে দৃষ্টিশক্তি বাড়ে। যারা নিয়মিত গাজরের জুস খান তাদের চোখ ভালো থাকে। অনেকেরই কাছে জিনিস দেখতে সমস্যা হয় আবার অনেকের দূরের জিনিস দেখতে সমস্যা হয় তাদের এই দৃষ্টির সমস্যা দূর করার জন্য নিয়মিত গাজর খেতে হবে।তাহলে দৃষ্টিশক্তির সমস্যা থাকবে না গাজর খেলে দৃষ্টি শক্তি প্রখর হবে।   

গাজর কাঁচা না রান্না করে খাওয়া বেশি  উপকারী 

গাজর খাওয়ার  উপকারিতা অনেক কিন্তু সেটা  কাচা খাওয়া বেশি  উপকার না রান্না করে খাওয়া বেশি উপকার  তা নিয়ে অনেক  মতবিরোধ রয়েছে। আমার সকালে জানি তাপে ভিটামিন কিছুটা  নষ্ট  হয়।তাই অনেকের ধারণা  গাজর রান্না করে খাওয়ার চেয়ে  কাচা খাওয়া বেশি উপকারি। কিন্তু  সাম্প্রতিক আক গবেষণায় উঠে এসেছে যে গাজর কাচা খাওয়ার চেয়ে রান্না করে খাওয়া বেশি উপকারি। কারণ  রান্না করে খেলে এর মধ্যে থাকা  ক্ষতিকর  ভিটামিন  টি নষ্ট  হয়ে যায়। ফলে আমাদের শরিরে এর বিরুপ প্রভাব পরে না।

গাজর আমারা বিভিন্ন তরকারির সাথে রান্না করে খেতে পারি, গাজরের হালুয়া বানিয়ে খেতে পারি, গাজর পোলাও বা নুডলুস এর সাথে রান্না করে খেতে পারি। তেরা গাজর রান্না করে খেলে মুখের রুচি বাড়ে। অনেকে গাজর কাঁচা খেতে পারে না গন্ধের কারণে। তো তাদের জন্য রান্না করে খাওয়াবেটার। গাজর রান্না করে খেলেও এর পুষ্টিগুণ বজায় থাকে এবং আমাদের  শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। 

গাজর খাওয়ার উপযুক্ত সময় ও পরিমাণ

গাজর খাওয়ার উপকারিতা আমারা তখন পাবো যখন সেটি আমরা উপযুক্ত সময়ে ও সঠিক পরিমাণে  খাবো। আমরা প্রতিদিন যে খাবার গুলো খায় সে গুলো  যদি সঠিক সময়ে পরিমাণ মতো খাই তাহলে আমরা রোগমুক্তো থাকতে পারবো। কিন্তু  আমরা সেটা মানি না। যখন যে টা মন চাই তখন সেটা খায়ে নিয় বেশি  পরিমাণে। আতে আমাদের শরিরের উপর  বিরুপ প্রভাব  পরে। প্রতিদিন  সকালে খালি পেটে  এক গ্লাস করে  গাজরের  জুস ও প্রতিদিন  তরকারিতে গাজরের  রাখা  উচিত।

প্রতিদিন ১-২ টা গাজর খালে শরীরে ভিটামিনের পরিমাণ ঠিক থাকবে। প্রতি দিন অন্ততো ১ থেকে ২ টা গাজর  আমাদের চিবিয়ে খাওয়া উচিত দাঁত ও মুখের দুর্গন্ধের জন্য। প্রতিদিন নিয়ম করে পরিমাণ মতো গাজর খাওয়া উচিত। কারণ গাজর যে পরিমাণ ভিটামিন থাকে সেটা যদি আমার প্রতিদিন খাই তাহলে আমাদের শরীরের ভিটামিনের তারতম ঠিক থাকবে। 

গাজর খাওয়ার অপকারিতা 

গাজর খাওয়ার উপকারিতার পাশাপাশি এর কিছু  অপকারিতাও রয়েছে। এখন এগুলো নিয়ে আলচনা করবো :
  1. গাজরের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে বিটাকারোটিন থাকে তাই এটি পরিমাণ মত খেতে হয়।  যদি বেশি পরিমাণে গাজর গ্রহণ করেন তাহলে তা আপনার ত্বককে পরিবর্তন করে দিতে পারে, ত্বক ফ্যাকাশে হয়ে যেতে পারে 
  2. যাদের এলার্জির সমস্যা আছে তাদেরকে গাজর এড়িয়ে চলা উচিত 
  3. ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য কাঁচা অবস্থা বা সিদ্ধ করে গাজর খাওয়া  যাবেনা। কারণ গাজরে যে  সুগারের পরিমাণ থাকে তাতে ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষতি হতে পারে। 
  4. প্রচুর পরিমাণে গাজর খেলে শিশুদের অল্প বয়সেই দাঁত ক্ষয় হতে পারে। 
  5. সঠিক পরিমাণে গাজর খেলে হজম শক্তি উন্নতি হয় কিন্তু অতিরিক্ত গাজর খেলে আপনার গ্যাস, ডায়রিয়া, পেট ব্যথা ও পাকস্থলীর পচন জনিত সমস্যা হতে পারে 

শেষকথা: গাজর খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা 

গাজর খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে  আজকে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করেছি।আমরা সকলেয় সুস্থ  সবল থাকতে চায়। গাজরের রয়েছে এমন সব ভিটামিন  যা আমাদের শরীরে  ভিটামিন  জুগিয়ে  শরীরকে সুস্থ সবল রাখে। শরীর সুস্থ থাকলে সব কিছু ভালো লাগে আর শরীর অসুস্থ  থাকলে কোনো কিছুই ভালো লাগে না। 
তাই আমাদের শরিরে সুস্থ রাখার জন্য প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় গাজর রাখা আবশ্যক। প্রতিদিন এরকম স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস পেতে আমাদের ওয়েবসাইটের সাথে থাকুন। কারণ আমরা প্রতিনিয়ত স্বাস্থ্যসাণ মূলক আর্টিকেল লিখে থাকি আমাদের এই  ওয়েবসাইটে। 


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এএন আইটি কেয়ার নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url