অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা - শহর ও গ্রামীণ জীবনের ক্ষেত্রে
অল্প পুজিতে লাভজনক ব্যবসা করে আত্ম কর্মসংস্থান সৃষ্টি করুন এবং নিজে স্বনির্ভর হন। আত্মনির্ভরশীল হতে আমরা সকলেই চাই। কিন্তু কিভাবে আত্মনির্ভরশীল হব এই চিন্তায় অনেকেই চিন্তিত। কেউ লেখাপড়া করেনি বলে আফসোস করছে। আবার কেউ চাকরির পিছন ঘুরে সময় নষ্ট করছে। আবার কেউ অল্প বেতনের চাকরি করে সংসার মেইনটেইন করতে না পেরে হতাশ।
চাকরির পাশাপাশি কিছু করতে চান? আপনি কি বেকার নিজ উদ্যোগী হয়ে কিছু করতে চান?ব্যবসার কথা ভাবছেন? কিংবা ভাবছেন আমার তো পুঁজি নাই ব্যবসা করব কি করে। তো অল্প পুজিতেই লাভজনক ব্যবসা কিছু ধারনা নিয়ে আজকে আমাদের এই আর্টিকেল।
আলোচনার বিষয়বস্তু:অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা
- অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসার ধারণা
- কফি শপ খুলে
- ফাস্টফুড কর্নার
- জুইসবার খুলে
- মোবাইল সার্ভিসিং করে
- খাবার হোম ডেলিভারি করে
- অনলাইন ইনকাম করে
- ছোট বাচ্চাদের পোশাক ও খেলনার দোকান দিয়ে
- ফটোকপি ও মোবাইল রিচার্জ করে
- কসমেটিকসের দোকান দিয়ে
- চা-পানের দোকান দিয়ে
- পশু পালন করে
- সার ও কীটনাশকের দোকান দিয়ে
- লেখকের মন্তব্য :অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা
অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসার ধারণা :
ব্যবসা করতে আমরা সকলেই চাই। কিন্তু ব্যবসা করতে গেলে অত পুঁজি পাব কোথায়? কি ধরনের ব্যবসা করব?কোথায় ব্যবসা করব? ব্যবসা কেমন চলবে? এসব চিন্তা আমাদের মাথায় সারাক্ষণ ঘোর পাক করে। এসব চিন্তা দূর করতে এবং ব্যবসার কিছু ধারণা দিতে আজকের আমাদের এই আর্টিকেল। অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা করতে গেলে আপনাকে ধৈর্য সহ পরিশ্রম করতে হবে। তবে আপনি সফল হবেন। পরিশ্রম ছাড়া কোন কিছু সম্ভব নয় সেটা লেখাপড়ার ক্ষেত্রে হোক বা ব্যবসার ক্ষেত্রে।
ব্যবসা করতে গেলে কতগুলো বিষয়ে খেয়াল রাখতে হয়। আপনি যে বিষয়ে পারদর্শী সে বিষয়ে ব্যবসা করলে ভালো হয়। তারপর আপনি ব্যবসা কোথায় করবেন গ্রামে না শহরে সেই বিষয়ের এর উপর আপনাকে ব্যবসা নির্ধারণ করতে হবে । কারণ গ্রামে যে ব্যবসা গুলো চলবে শহরে সেগুলো চলবে না আবার শহরে যে ব্যবসা গুলো চলবে গ্রামে সেগুলো চলবেনা। নিচে সে ব্যবসা গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
কফি শপ খুলে
শহরের বেশিরভাগ মানুষ কফি পছন্দ করে। আপনি যদি শহরে থাকেন এবং ব্যবসা করার কথা ভাবেন তাহলে নির্দ্বিধায় একটি কফি শপ খুলতে পারেন।কফি সব খুলতে তেমন পূজির দরকার হয়না, একটি কফি মেকার, কফির প্যাকেট, দুধ, কাপ এবং কিছু প্রয়োজনীয় সামগ্রিক হলেই হবে। কর্ম ব্যস্ত জীবনে একটু শান্তির আশায় মানুষ কফি কেই বেছে নেয়। এইজন্য কফি সব খোলার জন্য আপনাকে এমন জায়গা নির্ধারণ করতে হবে যেখানে লোক সমাগম বেশি।যেমন রাস্তার চৌরাস্তার মাথায়, স্কুল কলেজের সামনে, বড় বড় অফিস আদালতের সামনে ইত্যাদি জায়গায়।
ফাস্ট ফুড কর্নার
বর্তমান প্রজন্মের একটি জনপ্রিয় খাদ্য হচ্ছে ফাস্টফুড। ফাস্টফুড এর ব্যবসা করে বর্তমানে অনেকে এখন লাখ লাখ টাকা ইনকাম করছে। বিভিন্ন রাস্তার ধারে এবং পার্কে ফাস্টফুড কর্নারগুলোতে বিকেল বেলা উপচে পড়া ভিড় হয়। কারণ লোকজন বিকেলের নাস্তা সারে এই ফাস্টফুড দিয়েই। অনেকেই বিকেলে ঘুরতে বের হয় তখন তাদের পছন্দের তালিকায় থাকে এই ফাস্টফুড।তাছাড়া বন্ধুর জন্মদিনের ট্রিট, কেউ ভালো রেজাল্ট করলে তার ট্রিট হিসেবে এই ফাস্টফুড কে বেছে নাই। তাই আপনি ব্যবসা করার কথা ভাবেন তাহলে অল্প পুঁজি নিয়ে ফাস্ট ফুড এর বাবস্যা শুরু করতে পারেন।
জুসবার খুলে :
অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা হিসেবে আপনি এই ব্যবসা টিকে বেছে নিতে পারেন। কারণ গরমকালে একটু প্রশান্তির আশায় মানুষ জুস কে বেছে নয়।এবং স্বাস্থ্য সচেতন মানুষও ফলের জুস পান করে। বর্তমানে তরুণ প্রজন্মের একটি পছন্দের পানিও হচ্ছে বিভিন্ন ফল্ মূলের জুস। জুসবার খোলার জন্য তেমন বড় স্পেস এর দরকার হয় না ছোট একটি স্পেসে আপনি এই জুসবার খুলতে পারেন। সঙ্গে একটি জুস মেকার ও বিভিন্ন রকম ফলমূল হলেই লাগবে তাই অল্প পুজিতে আপনি এই ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।
মোবাইল সার্ভিসিং করে
আপনি যদি মেকানিক বিষয়ে পারদর্শী হয়ে থাকেন তবে মোবাইল সার্ভিসিং ব্যবসা। কারণ বর্তমান সময়ের মোবাইল ব্যবহার করে না এমন মানুষ পাওয়া খুব দুষ্কর। আর মোবাইল ইলেকট্রনিক্স এগুলো নষ্ট হয় বেশি। তখন এগুলো ঠিক করার জন্য একজন মেকানিককে দেখানো হয়। মোবাইল সার্ভিসিং করার জন্য টাইগার প্রয়োজন হয় না আমি আপনার বাড়ির একটি ঘরে মোবাইল সার্ভিসিং ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। অল্প পুজিতেই আপনি এই ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। কারণ এর জন্য আপনাকে সার্ভিসিং করার কিছু যন্ত্রপাতি কিনলেই হবে।
খাবার হোম ডেলিভারি করে
শহরের মহিলারা অল্প পুজিতেই এ ব্যবসা শুধু করতে পারেন। শহরের মানুষ কর্মব্যস্ততার কারণে বাড়িতে রান্না করতে পারেন না অনেক সময়, তখন তারা অনলাইনে খাবার অর্ডার করে থাকেন। যেসব স্বামী-স্ত্রীর উভয়েই চাকরি করে তারা প্রায় রান্না করার সময় পায়না ঠিকমতো অফিস যাওয়ার কারণে। তখন তারা খাবার হোম ডেলিভারি করার জন্য বলে। তাই আপনার যদি রান্নার হাত ভালো হয় তাহলে আপনি এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন। একবার যদি কাস্টমারের রান্নার স্বাদ ভালো লাগে তাহলে প্রতিনিয়ত সে আপনাকে খাবার অর্ডার করার জন্য বলবে। এই কাজটি আপনি বাড়ি থেকেই অল্প পুজিতে শুরু করতে পারবেন।
অনলাইন ইনকাম করে
বর্তমানে জনপ্রিয় তার শীর্ষে রয়েছে অনলাইন ইনকাম বা অনলাইন ব্যবসা। অনেক বেকার তরুণ-তরুণীরা চাকরির বিকল্প হিসেবে অনলাইন ইনকাম কে বেছে দিচ্ছে।গ্রাম বা শহর সব ক্ষেত্রে থেকে আপনি এই অনলাইন করতে পারবেন । এর জন্য আপনাকে তেমন ইনভেস্ট করতে হয় না।একটি ল্যাপটপ বা মোবাইল এবং নেট সংযোগ থাকলে আপনি অনলাইন ইনকাম করতে পারবেন। কি কি উপায়ে অনলাইন ইনকাম করতে পারবেন তার বিস্তারিত আলোচনা করা হলো :
আরো পডুন অনলাইনে ফ্রিতে ইনকাম করার অ্যাপ সমূহ
Facebook youtube - এ ভিডিও আপলোড করে ইনকাম :
আপনি যদি কোন বিষয়ে পারদর্শী হয়ে থাকেন যেমন, রান্না করা, গান করা, নাচ করা বিভিন্ন ফানি ভিডিও করা ইত্যাদি এসব বিষয়ে ভিডিও ধারণ করে আপনি নিয়মিত ইউটিউবে আপডেট করতে পারবেন। সেখান থেকে আপনি টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
আপনি যদি শিক্ষক হিসেবে পারদর্শী হন তবে যে বিষয়ে পারদর্শী সে বিষয়ে ভিডিও করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন
ফ্রিল্যান্সিং করে :
আপনি যদি ফটোশপের কাজ ভালোভাবে জানেন সেখান থেকে আপনি ইনকাম করতে পারবে। বিভিন্ন কাড বা লোগোর ডিজাইন করে, বিভিন্ন জার্সি বা টি-শার্ট এর ডিজাইন করে। সেই ডিজাইনগুলো পিক কি করে আপনি অনলাইন করতে পারবেন। এতে আপনাকে টাকা ইনভেস্ট করতে হয় না।
আর্টিকেল লিখে ইনকাম : আপনি যদি লেখালেখি পারদর্শী হয়ে থাকেন কিংবা আর্টিকেল লেখার নিয়ম জেনে থাকেন তাহলে আপনি আর্টিকেল লিখে ইনকাম করতে পারবেন। নিজের ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লিখে এডসেন্স এপ্রুভ এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন অথবা অন্যের ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লিখার চাকরি করে তাদের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
অনলাইনে পণ্য ক্রয় বিক্রয় করে : কর্মব্যস্ত জন্য বাজার যেতে সময় পায় না। আবার কেউ কেউ ইচ্ছে করে বাজারে যেতে চাই না। তাদের জন্য পন্য ক্রয় একটি জনপ্রিয় প্লাটফর্ম হচ্ছে অনলাইন প্লাটফর্ম। সেখান থেকে তারা তাদের পছন্দ অনুযায়ী জামা, কাপড় ও অন্যান্য প্রয়োজন সামগ্রি অর্ডার করে থাকেন।সামান্য পুঁজি নিয়েই আপনি অনলাইন ব্যবসা শুরু করতে পারবেন । ফেসবুক মার্কেটিং এর মাধ্যমেও আপনি ব্যবসা করতে পারবেন।
ছোট বাচ্চাদের পোশাক ও খেলনার দোকান দিয়ে :
বর্তমানে প্রতিটা মা-বাবা হয় তার সন্তানদের প্রতি দায়িত্বশীল এবং সচেতন। প্রতিটা মা-বাবাই চাই তাদের সন্তানকে ভালো কিছু দিতে। তাছাড়া বাড়ির প্রত্যেকটি সদস্যই সেই বাড়ির ছোট সদস্যদের খুব ভালোবাসি । তাই ছোট বাচ্চাদের সুন্দর সুন্দর জিনিস উপহার দিতে সকলেই চাই। বিশেষ করে প্রতিটা বাবা মায়ের বেঁচে থাকার অবলম্বন হচ্ছে তাদের সন্তানরা।
সন্তানরা খুশি থাকলে খুশি থাকেলে খুশি থাকে তাদের মা বাবা। সেইজন্য তাদের বাচ্চাদের পোশাক ও খেলনার কোন অভাব রাখে না। তাই আপনি যদি ব্যবসা ব্যবসা শুরু করার কথা চিন্তা করেন তবে অল্প পুজিতে লাভজনক ব্যবসা হিসেবে শুরু করতে পারবেন এই ব্যবসা।
ফটোকপি ও মোবাইল রিচার্জ করে
বর্তমানে সব কাজ অনলাইন ভিত্তিক হয়াই সব রকম ডকুমেন্টসের ফটোকপি লাগে বিভিন্ন অফিস আদালতে এবং সব ক্ষেত্রেই। তাই আপনি আপনার আশেপাশের মোড়ে তোর কলেজ অফিস আদালতের সামনে এ ফটোকপির দোকান চালু করতে পারেন। এর পাশাপাশি আপনি মোবাইল রিচার্জও করতে পারেন কারণ বর্তমানে প্রতিটা মানুষের কাছে রয়েছে মোবাইলে, এবং কথা বলে তার জন্য মোবাইলে টাকা ভরতে হয়।তাই চাইলে আপনি অল্প পুজিতেই ফটোকপির দোকান দিয়ে ও মোবাইল রিচার্জ করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন ।
কসমেটিকসের দোকান দিয়ে
বর্তমানে ছেলে-মেয়ে সকলে তাদেরকে স্মার্ট দেখানোর জন্য কসমেটিক অসাধনী ব্যবহার করছে। তাই প্রতিদিন কসমেটিক এর দোকান গুলোতে উপচে পড়া ভিড হয়। তাছাড়া বিভিন্ন অনুষ্ঠান বাড়িতে মেয়েরা আজ কাল শাড়ি পরছে। আর সেই শাড়ির সাথে ম্যাচিং করে বিভিন্ন কসমেটিকস ও জুয়েলারি পরছে। তাছাড়া বিভিন্ন স্কুল কলেজের ফাংশন গুলোতেও ছাত্র-ছাত্রীরা শাড়ি পাঞ্জাবি পড়ছে এবং সাথে নানান ধরনের কসমেটিক্স কিনছে। তাই কসমেটিক ব্যবসা আজকাল খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। প্রাথমিকভাবে অল্প পুজিত আপনি এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন। পরবর্তীতে এই লাভ থেকে ধীরে ধীরে আপনি এই ব্যবসা আরো বড় করতে পারবেন।
চা-পানের দোকান দিয়ে
অল্প পুঁতে লাভজনক ব্যবসা হিসেবে আপনি চা পানের দোকান দিয়ে ব্যবসা শুরু করতে পারেন । গ্রামের বাজার গুলোতে এ ব্যবসা খুব জনপ্রিয় এবং লাভজনক। বর্তমানে চা খায় না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যায় না। গ্রামের প্রতিটি মানুষ সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে চা খাওয়ার জন্য এবং আড্ডা দেওয়ার জন্য গ্রামের টি স্টল গুলো কে বেছে নেয়।আর কোন অনুষ্ঠান বাড়িতে দাওয়াত খাওয়ার পর অনেকে পানের খোঁজ করেন।আবার অনেকেই পান রেগুলার খাই প্রতিনিয়ত। তাই আপনি যদি গ্রাম থেকে অল্প পুঁতে লাভজনক ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে চা-পানের দোকান দিতে পারেন।
পশু পালন করে
গ্রামের পুরুষ, মহিলা সকলে অল্প পুজিতে বাড়িতে বসেই পশু পালনের ব্যবসা শুরু করতে পারে।গ্রামে তেমন জায়গার অভাব হয়না এবং পশু পাখির খাদ্য তেমন কিনতে হয় না। প্রথমে আপনি অল্প কিছুতে কিছু কোয়েল পাখি কিনবা মুরগি নিতে পারেন সেগুলো পালন করে বড় করে পরবর্তীতে ছাগল পালন করতে পারেন, তারপর সেখান থেকে ছাগল বিক্রি করে আপনি পরবর্তীতে গরু পালন করতে পারেন।গ্রামে তেমন ঘাসপাতের অভাব হয় না তাই অল্প খুঁজিতে পশু পালন করে করে আপনি অধিক টাকা উপার্জন করতে পারবেন। তাছাড়া গ্রামে আপনি বিভিন্ন খামার দিয়েও ব্যবসা শুরু করতে পারেন যেমন :
- কবুতর কবুতরের খামার তৈরি করে
- কোয়েল পাখি চাষ করে
- ভেড়া - ছাগলের খামার দিয়ে
- হাস- বতক এর খামার দিয়ে
- পল্টি মুরগির খামার দিয়ে
- গরুর খামার তৈরি করে
এগুলো থেকে আপনি অল্প পুজিতে লাভজনক ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।
সার ও কীটনাশকের দোকান দিয়ে
আপনি যদি গ্রামে বসবাস করেন তাহলে এই ব্যবসাটি মাথায় রাখবেন। কারণ গ্রামে চাষাবাদ হয় বেশি তাই সার ও কীটনাশকের প্রয়োজনও হয় বেশি। আর বর্তমানে সার কীটনাশক ছাড়া কোন ফসল ফলানো যায় না। তাছাড়াও অল্প জমিতে অধিক ফসল ফলানোর জন্য এবং বিভিন্ন রোগবালাই দমনের জন্য পোকামাকড় হাত থেকে ফসল রক্ষার জন্য জমিতে সার ও কীটনাশক প্রয়োগ করতে হয়। যা তাদের আশেপাশের সার কীটনাশিকার দোকান থেকে ক্রয় করে থাকেন। এই ব্যবসা করে আপনি লাখ লাখ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
লেখক এর মন্তব্য: অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা
কোন পেশাকে ছোট করে না দেখে। অল্প পুজিতে লাভজনক ব্যবসা হিসেবে এই পেশাগুলো বেছে নিতে পারেন। কারন শিক্ষিত বেকার হয়ে করার ঘুরার চেয়ে। নিজে কর্ম করে উপার্জন করা অনেক সম্মানের। তাই পরিবারের বোঝা না হয়ে আত্মনির্ভরশীল হন। পরিশ্রম সততা ও ধৈর্য সহকারে অল্প পুজিতে লাভজনক ব্যবসা করে আপনি আপনার লক্ষ্যে পৌঁছতে পারবেন। অল্প পুজিতে ব্যবসা শুরু করেও ধীরে ধীরে কোটিপতি হতে পারবেন।
পরিশেষে আমি এটাই বলতে চাই, সৎ পথে হালাল উপার্জন করার জন্য আপনি এই ব্যবসা গুলো করতে পারেন। আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন কোন ব্যবসা করলে আপনার সুবিধা হবে এবং আপনি লাভবান হতে পারবেন।
এএন আইটি কেয়ার নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url